ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে ৪৮-৭১
অনেক কষ্টের পর পেয়েছি আমরা একটি স্বাধীন দেশ, পেয়েছি স্বাধীনতা। সেজন্য অবশ্যই আমাদের জানা উচিত আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে? অনেক মাকে সন্তান হারাতে হয়েছে এ দেশকে স্বাধীনভাবে পাওয়ার জন্য অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে।
পাকিস্তানিরা নানা ভাবে শোষণ নির্যাতন করেছে। এই সমস্ত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে তা উপস্থাপন করব এই আর্টিকেলটিতে।
সূচিপত্র: আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে?
(নিচে যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুন)
- আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে তার প্রেক্ষাপট
- আমাদের দেশ কিভাবে বিভক্ত হয়েছে
- ১৯৫২ এর রাষ্ট্রভাষা বিতর্ক - ভাষা আন্দোলন
- নিজ দেশের ভাষা ও সাংস্কৃতির পার্থক্য
- রাজনৈতিক বৈষম্য
- ১৯৭০ সালের নির্বাচন
- ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ এর কাল রাত
- বাংলাদেশ স্বাধীনতার ঘোষণা
- উপসংহার - শেষ কথা
আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে তার প্রেক্ষাপট
একসময় ভারত ও বাংলাদেশ কোন বিভক্ত ছিল না। যখন ভারতবর্ষ ধর্মের কারণে তিনটি ভাগে বিভক্ত হয়ে ওঠে তখন পশ্চিম পাকিস্তানের প্রদেশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান ।
পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে পূর্ব পাকিস্তানের ছিল ব্যাপক পার্থক্য। শুধু ধর্ম বাদে পোশাক পরিচ্ছেদ, ভাষা, সংস্কৃতি সব ছিল ভিন্ন। তাদের ভাষা ছিল উর্দু। যদিও উর্দু ভাষা ভারতের একটি প্রদেশ হতে আমদানি করা হয়েছিল তবুও তারা উর্দু ভাষাকে নিজের করে নিয়েছিল।
কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি ভাষাভাষী লোক। তারা বাংলা ভাষায় কথা বলতো। তারা চেয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা করা হোক। কিন্তু বাঙালিরা কখনো মেনে নেয়নি। আর এখান থেকেই শুরু হয় যুদ্ধ।
আমাদের দেশ কিভাবে বিভক্ত হয়েছে?
ভারতবর্ষ বিভক্ত এর আগে পূর্ব ও উত্তর পশ্চিম ভারতের মুসলিম অঞ্চল গুলোকে আলাদা করে রাষ্ট্র গঠন করার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়। বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরা উদ্দিন এ প্রস্তাব দিলেও ঔপনিবেশিকরা এ প্রস্তাব বাতিল করে দেয় না। এছাড়াও রেনেসা সোসাইটির মাধ্যমে পূর্ব ভারতে আলাদা রাষ্ট্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব ও রাজনৈতিক আলোচনা সমালোচনার মাধ্যমে ১৯৪৭ সালের ভারত ও পাকিস্তান দুইটা আলাদা রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এমনকি ব্রিটিশরা ভারতের শাসনভার ত্যাগ করে। ভারতের প্রজাতন্ত্র দ্বারা গঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যের পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভৌগোলিক দূরত্ব ছিল অনেক প্রায় ২০০০ মাইলের অধিক।
এদের শুধুমাত্র ধর্মে মিল ছিল। শিল্প সংস্কৃতি জীবন যাত্রা সব কিছু তো ছিল আমিল। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে তৈরি করে পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান। এই দুই রাষ্ট্রে একই সমান জনসংখ্যা থাকা সত্ত্বেও তার সবকিছুই ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি প্রয়োজনীয় অফিস আদালত তাদের মধ্যে ছিল। দুটি দেশএভাবে বিভক্ত হয়ে যায়।
১৯৫২ এর রাষ্ট্রভাষা বিতর্ক - ভাষা আন্দোলন
১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা নিয়ে হয় অনেক তাল গোল। উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করতে। কিন্তু বাঙালি ভাষাভাষী লোক তাদের এই দাবি মানতে কখনো রাজি ছিল না। এ নিয়ে হয় তুমুল ঝামেলা ও দ্বন্দ্ব। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ উঠে পড়ে চেয়েছিলেন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করতে। কিন্তু তাদের দাবিতে ছাত্র সমাজ ও বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এজন্য জীবন দিতে হয়েছে অনেক ছাত্র জনতাকে।
পশ্চিম পাকিস্তানেরা কখনই চাই নি এ দেশের মানুষ স্বাধীনভাবে বাঁচুক। তারা চেয়েছিলেন এদেশের সবকিছু মোটকথা ভালো পণ্য সামগ্রী সবকিছু তাদের দেশে আত্মসাৎ করতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি জাতি সেটা হতে দেয়নি। পাকিস্তানের ৫৬% মানুষের এই মাতৃভাষা ছিল বাংলা। পূর্ব বাংলার মানুষ উর্দু ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানায়। কিন্তু এ দাবি তারা মানতে নারাজ হয়।
ভারতের সময়কাল থেকে মুদ্রা ও ডাকটিকিতে বাংলা লেখা থাকলেও পাকিস্তানের ডাকটিকিতে ও মুদ্রা তে বাংলার কোন চিহ্ন ছিল না। যার কারণে বাঙালিরা প্রতিবাদ জানায়। যার ফলে ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের উদ্ভব ঘটে।
কিন্তু ফল স্বরূপ ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্দোলন ত্রীবরুপে আকার ধারণ করে। যার ফলে জীবন দিতে হয়েছে এদেশের রফিক, সালাম, শফিক জব্বরসহ আরো অনেককে। যার ফলে আমরা পেয়েছি এই মাতৃভাষা বাংলা।
বাংলা আমাদের গর্ব। এই দিনটিতে আমরা এখনো শহীদদের স্মরণ করে থাকি। অনেক যন্ত্রণার পর পেয়েছি আমরা আমাদের এই প্রিয় মাতৃভাষা বাংলা। ১৯৯৯ সালে ১৭ ই নভেম্বর জাতিসংঘের ইউনেস্কো ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
নিজ দেশের ভাষা ও সাংস্কৃতিক পার্থক্য
আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে এর পিছনে আরো কিছু রহস্য হয়েছে। আমাদের দেশের সাংস্কৃতিক পার্থক্য চলুন সেই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
পশ্চিম পাকিস্তানিরা এ দেশের সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিত না। এদেশের ভাষা -সংস্কৃতি সম্ভার নিয়ে মনে হতো যে হিন্দুদের প্রাধান্য বেশি। তারা মনে করতো তাদের শব্দ ভান্ডারে হিন্দুদেরই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হতো।
পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সংস্কৃতিক ভাষা গত পার্থক্য সৃষ্টি করেছিল। বাঙালিরা তাদের ভাষা, সংস্কৃতি, বর্ণমালা, শব্দ ভান্ডার নিয়ে অনেক গর্ববোধ অনুভব করতে। পাকিস্তানের অভিজাত শ্রেণীর মানুষদের মনে হতো বাঙ্গালীদের শিল্প সংস্কৃতিতে হিন্দুয়ানিদের প্রভাব লক্ষ্য করতেন। যার ফলে তারা বাংলা সংস্কৃতিকে পছন্দ করতেন না।
পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানেরদের ইসলামিকীকরনের জন্য উদ্বেগ করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণ করুক। কিন্তু বাঙ্গালীদের মনে মধ্যে পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে ওধর্মনিরপেক্ষতা ও রাজনীতির ইঙ্গিত প্রকাশ পেয়েছিলেন। এজন্য বাঙালিরা তাদের নিজেদের প্রচার বাত্রার মাধ্যমে ধর্ম নিরপেক্ষতার বাত্রা প্রকাশ করে।
আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে বাঙ্গালীদের তথা পূর্ব পাকিস্তানকে বাদ দেওয়া হয়। রং একসময় ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উদ্ভব হয়। যে সময় পাকিস্তান সরকার ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় হিমসিম খেয়ে ওঠে। এ সময় ওলামা বৃন্দ পাকিস্থানের ভাঙ্গনকে ইসলামের পক্ষে ক্ষতি মনে করতেন।
ভাষা সংস্কৃতি সহ বেশ কিছু কারণে আমাদের মাঝে আলাদা হওয়ার চেতনা সৃষ্টি হয়েছে আশা করি আপনারা উপরের আলোচনা থেকে অনুভব করতে পারছেন আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে।
পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান রাজনৈতিক বৈষম্য
পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্বেও পশ্চিম পাকিস্তানিরা পূর্ব পাকিস্তানিদের রাজনৈতিক খাতে বৈষম্যের সৃষ্টি করতেন। পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানে কেন্দ্রীভূত করা হতো।
এদেশের সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় কোষাগারে রাখা হতো। এছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে বাঙ্গালীদের না রেখে পশ্চিম পাকিস্তানিদের রাখা হতো। তাদেরকে অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তানিদের রাখা হতো নিম্ন স্তরের পদে । ১৯৫১ সালে পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের হত্যাযজ্ঞের পর প্রশাসনিক দায়-দায়িত্ব গর্ভনর জেনারেল ও পরে সেনাবাহিনীর হাতে ন্যস্ত করা হয়। এবং সরকারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের একে একে সরিয়ে ফেলা হয়।
পূর্ব পাকিস্তানের লক্ষ্য করে যে, বিভিন্ন কর্মকাণ্ড থেকে পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুউদ্দিন, হোসেন শহীদ সোহরাউদ্দিন মোহাম্মদ আলী বগুড়া কে অর্থাৎ প্রধান নির্বাহীকর্মকর্তা দের ক্ষমতা থেকে সরানো হয়। আর পাকিস্তান শুরু থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র শুরু করে তার মূল ষড়যন্ত্রকারীরা ছিল সামরিক বাহিনী।
১৯৭০ সালে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নির্বাচন
১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগ তথাকথিত পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে নির্বাচন শুরু হয়। নির্বাচনের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো ও আওয়ামী লীগ তথা পূর্ব পাকিস্তানের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করে।
আরো পড়ুন: পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম নদী কোনটি
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পার্টি নিরঙ্কুশ ভোট পেয়ে জয় লাভ করে। পূর্ব পাকিস্তান ১৬৯ টি আসন্ন এর ভিতর ১৬৭ টি আসন পাই এবং প্রাদেশিক পরিষদে ৩১০ টি আসনের ভিতরে। মোটকথা সর্বক্ষেত্রে অধিকাংশ আসন পেয়ে থাকে পূর্ব পাকিস্তান। আর এভাবে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তান জয়ী হোন। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানেরা এটা মেনে নেননি।
পশ্চিম পাকিস্তানেরা ভেতরে ভেতরে ষড়যন্ত্র শুরু করে কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ আরো অনেকেই বুঝতে পারে। এ প্রেক্ষিতে প্রত্যেক বাঙালি জাতিকে সাবধান করে তোলে। এবং এদের সাথে লড়াই না করলে স্বাধীনতা পাওয়া অসম্ভব। আশা করি আপনারা এতক্ষণে অনেকটাই বুঝতে পেরেছেন আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ এর কাল রাত
আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ই মার্চ এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন এ ভাষণে তিনি বলেন' রক্ত যখন দিয়েছে আরো দেবো এদেশের মাটিকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ''।
এছাড়াও তিনি বলেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। তার এ ভাষণে বাঙালি জাতি গর্জে ওঠে। ওঠে তাদের মনের মধ্যেও ভাবনা চলে আসে যে কিভাবে এ দেশকে স্বাধীন করতে হবে।
এরই মধ্যে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা এদেশের ঘুমন্ত বাঙালির ওপর ঝাপিয়ে পড়ে। এদিন বাদ য়ায়নি ছোট শিশু থেকে বৃদ্ধ। এরপর বাঙালিরা আরো ক্ষেপে উঠে এবং তারাও প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরপরে যুদ্ধ প্রায় নয় মাস হয়ে থাকে। এিশ লাখ প্রানের বিনিময়ে আমরা পায় স্বাধীনতা।
বাংলাদেশ স্বাধীনতার ঘোষণা
২৫ মার্চের স্থানে হানাদার বাহিনীর আক্রমণের পরেও পূর্ব পাকিস্তানের এবং পশ্চিম পাকিস্তানে এই দুই অংশের সমস্যা নিষ্পত্তি হয়নি এটি শেষ প্রচেষ্টা এটিও ব্যর্থ হয়। পঁচিশে মার্চ কাল রাতের পর ও বঙ্গবন্ধু ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে প্রচারিত বেতারে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, এটাই হয়তো আমার শেষ বার্তা আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। বাংলাদেশের জনগণকে আহবান জানাচ্ছি যে যেখানে আছো যাহার যা কিছু আছে তা নিয়ে রুখে দাঁড়াও। সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো।
এভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন। এজন্য আমরা প্রতি বছর ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করে থাকি।
উপসংহার - শেষ কথা
এ দেশের ৩০ লাখ বাঙালির রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি স্বাধীনতা। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর অর্জিত হয়েছে আমাদের এ স্বাধীনতা। পেয়েছি স্বাধীন ও সার্বভৌম ভূখণ্ড। বিশ্বের দরবারে পেয়েছি একটি স্বাধীন মানচিত্র। আমরা গর্বিত এদেশকে নিয়ে এদেশের মানুষও মাটি কে নিয়ে। পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা।
আশা করি এতক্ষণে এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতে পেরেছেন আমাদের দেশ কিভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে।
ধন্যবাদ-Thanks
আর আইটি ফার্মের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url